স্পোর্টস ডেস্ক:
৩৮তম দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সহযোগী সদস্য হওয়ার মর্যাদা লাভ করল আফগানিস্তান। চলমান বার্ষিক সম্মেলনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশটির ক্রিকেটে দারুণ অগ্রগতি হওয়ায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) কাছ থেকে গত বছর মনোয়ন পেয়েছিল তারা।
এসিসির ওয়েবসাইটে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি) প্রধান নির্বাহী নূর মোহাম্মদ জানান,‘আফগানিস্তানই একমাত্র দেশ যে এত কম সময়ের মধ্যে সহযোগী সদস্যপদ পেল। ক্রিকেটের অগ্রগতিতে তাদের প্রচেষ্টার পুরস্কার এটি।’
সহযোগী সদস্য হওয়ায় বছরে আফগানিস্তানের ক্রিকেট ফান্ডে আইসিসি দিবে ৮৫০,০০০ ডলার। এতদিন ৭০০,০০০ ডলার করে পেয়ে এসেছিল দেশটি।
হংকং, কুয়েত, মালয়েশিয়া, নেপাল, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর অষ্টম দল হিসেবে এশিয়ান অঞ্চল থেকে সহযোগী সদস্যপদ পেল আফগানিস্তান।
২০০১ সালে আইসিসির অধিভুক্ত সদস্য হিসেবে প্রথম সফরে পাকিস্তান যায় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি। এরপর বিশ্ব ক্রিকেট লিগের পঞ্চম বিভাগে খেলতে থাকা আফগানিস্তান ভক্তদের হৃদয় জয় করেছিল ২০১১ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব নিশ্চিত করে। যদিও কানাডা ও কেনিয়ার কাছে হেরে বাছাইপর্বেই ছিটকে পড়ে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত ওয়ানডে স্ট্যাটাসও পেয়েছিল তারা।
আইসিসি বিশ্ব টি-টোয়েন্টির গত দুটি আসরেও নজর কেড়েছিল আফগানিস্তান। এমনকি দুটি টেস্ট খেলুড়ে দেশ পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গেও একদিনের ম্যাচ খেলেছে তারা। হামিদ হাসান ও মোহাম্মদ নবী দুর্দান্ত পারফরমেন্স করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিশ্বের।
৩৮তম দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সহযোগী সদস্য হওয়ার মর্যাদা লাভ করল আফগানিস্তান। চলমান বার্ষিক সম্মেলনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশটির ক্রিকেটে দারুণ অগ্রগতি হওয়ায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) কাছ থেকে গত বছর মনোয়ন পেয়েছিল তারা।
এসিসির ওয়েবসাইটে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (এসিবি) প্রধান নির্বাহী নূর মোহাম্মদ জানান,‘আফগানিস্তানই একমাত্র দেশ যে এত কম সময়ের মধ্যে সহযোগী সদস্যপদ পেল। ক্রিকেটের অগ্রগতিতে তাদের প্রচেষ্টার পুরস্কার এটি।’
সহযোগী সদস্য হওয়ায় বছরে আফগানিস্তানের ক্রিকেট ফান্ডে আইসিসি দিবে ৮৫০,০০০ ডলার। এতদিন ৭০০,০০০ ডলার করে পেয়ে এসেছিল দেশটি।
হংকং, কুয়েত, মালয়েশিয়া, নেপাল, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর অষ্টম দল হিসেবে এশিয়ান অঞ্চল থেকে সহযোগী সদস্যপদ পেল আফগানিস্তান।
২০০১ সালে আইসিসির অধিভুক্ত সদস্য হিসেবে প্রথম সফরে পাকিস্তান যায় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি। এরপর বিশ্ব ক্রিকেট লিগের পঞ্চম বিভাগে খেলতে থাকা আফগানিস্তান ভক্তদের হৃদয় জয় করেছিল ২০১১ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব নিশ্চিত করে। যদিও কানাডা ও কেনিয়ার কাছে হেরে বাছাইপর্বেই ছিটকে পড়ে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত ওয়ানডে স্ট্যাটাসও পেয়েছিল তারা।
আইসিসি বিশ্ব টি-টোয়েন্টির গত দুটি আসরেও নজর কেড়েছিল আফগানিস্তান। এমনকি দুটি টেস্ট খেলুড়ে দেশ পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গেও একদিনের ম্যাচ খেলেছে তারা। হামিদ হাসান ও মোহাম্মদ নবী দুর্দান্ত পারফরমেন্স করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিশ্বের।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন