শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৩

ইন্টারনেটে নজরদারিতে সবচেয়ে খারাপ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশ

প্রযুক্তি ডেস্ক:
ইন্টারনেটের সেন্সরশিপ ও নজরদারির বিচারে সবচেয়ে খারাপ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে।‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’নের বার্ষিক ‘ওয়েব ইনডেক্স’ রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক বলা হয় যাকে, সেই ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার টিম বার্নার্স লী হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে ‘ক্রমবর্ধমান নজরদারি এবং সেন্সরশিপের’ কারণে ইন্টারনেটের গণতান্ত্রিক চরিত্র হুমকির মুখে।
‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’ শুক্রবার তাদের বার্ষিক ‘ওয়েব ইনডেক্স’ রিপোর্ট প্রকাশ করে। এই সূচক প্রকাশ করার সময় দেয়া বক্তৃতায় স্যার টিম বার্নার্স এই হুঁশিয়ারি দেন। এই সূচকে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের তিরিশ শতাংশ দেশে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে ইন্টারনেটে আলোচনায় বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
ইন্টারনেটে নজরদারি এবং সেন্সরশিপের যে সূচক ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’ প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে এদিক থেকে সবচেয়ে খারাপ রেকর্ড হচ্ছে সৌদি আরবের। মুক্তভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিচারে এই সূচকে সৌদি আরবের স্কোর শূন্য। ভিয়েতনাম এবং চীনের অবস্থান এর পরেই।
এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থানও নজরদারি ও সেন্সরশিপের বিচারে সবচেয়ে খারাপ দেশগুলোর তালিকায়। বাংলাদেশের অবস্থান ২৬ নম্বরে। মুক্তচিন্তুা ও স্বাধীনতার বিচারে বাংলাদেশের স্কোর ৪০ দশমিক ৩ ।

ফেসবুক কি ক্রমশ জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে?

প্রযুক্তি ডেস্ক:
অল্প বয়সিদের মধ্যে ফেসবুক ব্যবহারের হার কম৷ তারা বরং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ সাইট ব্যবহার করছে৷ ফলে কারো কারো মনে প্রশ্ন জেগেছে, ফেসবুক কি তাহলে সত্যিকার অর্থেই বুড়ো হয়ে যাচ্ছে?
ফেসবুক বুড়ো হয়ে গেছে৷ অন্তত তরুণ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের আচরণ নিয়ে গবেষণারতরা তাই মনে করছে৷ ২০১৩ সালে ফেসবুকে খানিকটা সমস্যায়ও দেখা দেয়৷ আর তাহচ্ছে, ৩৫ বছরের কম বয়সিরা ফেসবুক ছেড়ে অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের দিকে ঝুঁকছে৷ বিষয়টি জানিয়েছে খোদ ফেসবুক কর্তৃপক্ষ৷ বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই সামাজিক যোগাযোগ সাইটের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ডেভিড এবের্সম্যান অর্থনৈতিক পর্যবেক্ষকদের এক সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন৷ শেয়ারবাজারেও ফেসবুক এখনো সুবিধা করতে পারেনি৷