প্রযুক্তি ডেস্ক:
ইন্টারনেটের সেন্সরশিপ ও নজরদারির বিচারে সবচেয়ে খারাপ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে।‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’নের বার্ষিক ‘ওয়েব ইনডেক্স’ রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক বলা হয় যাকে, সেই ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার টিম বার্নার্স লী হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে ‘ক্রমবর্ধমান নজরদারি এবং সেন্সরশিপের’ কারণে ইন্টারনেটের গণতান্ত্রিক চরিত্র হুমকির মুখে।
‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’ শুক্রবার তাদের বার্ষিক ‘ওয়েব ইনডেক্স’ রিপোর্ট প্রকাশ করে। এই সূচক প্রকাশ করার সময় দেয়া বক্তৃতায় স্যার টিম বার্নার্স এই হুঁশিয়ারি দেন। এই সূচকে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের তিরিশ শতাংশ দেশে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে ইন্টারনেটে আলোচনায় বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
ইন্টারনেটে নজরদারি এবং সেন্সরশিপের যে সূচক ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’ প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে এদিক থেকে সবচেয়ে খারাপ রেকর্ড হচ্ছে সৌদি আরবের। মুক্তভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিচারে এই সূচকে সৌদি আরবের স্কোর শূন্য। ভিয়েতনাম এবং চীনের অবস্থান এর পরেই।
এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থানও নজরদারি ও সেন্সরশিপের বিচারে সবচেয়ে খারাপ দেশগুলোর তালিকায়। বাংলাদেশের অবস্থান ২৬ নম্বরে। মুক্তচিন্তুা ও স্বাধীনতার বিচারে বাংলাদেশের স্কোর ৪০ দশমিক ৩ ।
ইন্টারনেটের সেন্সরশিপ ও নজরদারির বিচারে সবচেয়ে খারাপ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে।‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’নের বার্ষিক ‘ওয়েব ইনডেক্স’ রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক বলা হয় যাকে, সেই ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার টিম বার্নার্স লী হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে ‘ক্রমবর্ধমান নজরদারি এবং সেন্সরশিপের’ কারণে ইন্টারনেটের গণতান্ত্রিক চরিত্র হুমকির মুখে।
‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’ শুক্রবার তাদের বার্ষিক ‘ওয়েব ইনডেক্স’ রিপোর্ট প্রকাশ করে। এই সূচক প্রকাশ করার সময় দেয়া বক্তৃতায় স্যার টিম বার্নার্স এই হুঁশিয়ারি দেন। এই সূচকে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের তিরিশ শতাংশ দেশে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে ইন্টারনেটে আলোচনায় বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
ইন্টারনেটে নজরদারি এবং সেন্সরশিপের যে সূচক ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন’ প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে এদিক থেকে সবচেয়ে খারাপ রেকর্ড হচ্ছে সৌদি আরবের। মুক্তভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিচারে এই সূচকে সৌদি আরবের স্কোর শূন্য। ভিয়েতনাম এবং চীনের অবস্থান এর পরেই।
এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থানও নজরদারি ও সেন্সরশিপের বিচারে সবচেয়ে খারাপ দেশগুলোর তালিকায়। বাংলাদেশের অবস্থান ২৬ নম্বরে। মুক্তচিন্তুা ও স্বাধীনতার বিচারে বাংলাদেশের স্কোর ৪০ দশমিক ৩ ।
স্যার টিম বার্নার্স লি বলেন, এ বছরের ওয়েব ইনডেক্সের একটা উৎসাহব্যঞ্জক দিক হচ্ছে বিশ্বের সব প্রান্তেই মানুষ এখন ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের সংগঠিত করছে এবং নানা অন্যায়-দুর্নীতি ফাঁস করে দিয়ে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, “কিন্তু অনেক সরকারই মানুষের এসব পদ্ক্ষেপকে হুমকি বলে গণ্য করছে। ক্রমবর্ধমান নজরদারি এবং সেন্সরশিপ গণতন্ত্রের ভবিষ্যতকে বিপন্ন করছে।”
তিনি বলেন, অনলাইনে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার মৌলিক অধিকার রক্ষায় সাহসী পদক্ষেপ নেয়া দরকার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন