মো: শাহাব উদ্দিন
আত্মহত্যা করার কথা ভাবছেন এমন ব্যক্তির জন্য বিশেষ ব্যবস্থা চালু করেছে ফেসবুক। বিশেষ বাটনে ক্লিক করে নিজের সমস্যা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ পাওয়া যাবে। এই যোগাযোগ প্রক্রিয়া একেবারে ব্যক্তিগত পর্যায়ের। উল্লেখ্য, আমেরিকায় দৈনিক গড়ে প্রায় ১০০ জন আত্মহত্যা করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই পদ্ধতি অনেক দিক দিয়ে উপকার করবে। প্রথমত কোন সময় সাহায্য দরকার সে নিয়ে ভাবতে হবে না। যে কোনো মুহূর্তেই যোগাযোগ করা যাবে। দ্বিতীয়ত, বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি আলাপের জন্য তুলনামূলক সহজ পদ্ধতি ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। অনেকেই টেলিফোনে আলাপের চেয়ে লিখে জানাতে (টেক্সট চ্যাট) বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
আত্মহত্যা করার কথা ভাবছেন এমন ব্যক্তির জন্য বিশেষ ব্যবস্থা চালু করেছে ফেসবুক। বিশেষ বাটনে ক্লিক করে নিজের সমস্যা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ পাওয়া যাবে। এই যোগাযোগ প্রক্রিয়া একেবারে ব্যক্তিগত পর্যায়ের। উল্লেখ্য, আমেরিকায় দৈনিক গড়ে প্রায় ১০০ জন আত্মহত্যা করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই পদ্ধতি অনেক দিক দিয়ে উপকার করবে। প্রথমত কোন সময় সাহায্য দরকার সে নিয়ে ভাবতে হবে না। যে কোনো মুহূর্তেই যোগাযোগ করা যাবে। দ্বিতীয়ত, বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি আলাপের জন্য তুলনামূলক সহজ পদ্ধতি ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। অনেকেই টেলিফোনে আলাপের চেয়ে লিখে জানাতে (টেক্সট চ্যাট) বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
কিছুদিন ধরেই মানুষ ফেসবুকে নিজের সমস্যার কথা প্রকাশ করছে। কেউ আত্মহত্যার কারণ উল্লেখ করেছে ফেসবুকে। সদ্য ইউনিভার্সিটি থেকে বের হওয়া টাইলার ক্লেমেন্টি ওয়াশিংটন ব্রিজ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেন, তার রুমমেট গোপনে তার ভিডিও করে সেটা প্রকাশ করলে। ফেসবুকে এ কথা জানিয়েছিলেন তিনি। গত মাসে ক্যালিফোর্নিয়ায় এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রী এবং অন্যদের হত্যা করে আত্মহত্যা করার আগে ফেসবুকে সেটা জানায়।
পুলিশ জানিয়েছে, জুলাইয়ে ফেসবুক পোস্টের কারণে তারা একজনকে আত্মহত্যার হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছে। তাকে সময়মত হাসপাতালে নেয়া সম্ভব হয়।
ফেসবুকে খারাপ অবস্থা প্রকাশের জন্য একটি লিংক রাখা হয়েছে। সেখানে ক্লিক করলে প্রথমে ফেসবুকের টিম সেটা যাচাই করবে এবং তার কাছে ফোন যোগাযোগের নম্বর এবং চ্যাটের লিংক পাঠানো হবে। এই ব্যবস্থাকে অটোমেটেড করা হচ্ছে না, কারণ বাস্তবে সমস্যার ধরন জটিল। এছাড়া অন্য কেউ এ ধরনের কিছু উল্লেখ করলে তাদের প্রয়োজনে প্রশাসনকে জানাতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
অনেকেই সবসময় চালু এই সেবা ব্যবহার করছেন।
আলোর চেয়ে দ্রুতগতির ক্যামেরা
এমআইটি’র গবেষকরা একটি ক্যামেরা তৈরি করেছেন, যা আলোর চেয়েও দ্রুতগতিতে কাজ করে। অন্য কথা আলোর গতির ছবি ওঠানো যায় এর সাহায্যে। গাণিতিক হিসেবে সেকেন্ডের ২ ট্রিলিয়ন ভাগের এক ভাগ সময়ে। এর নাম দেয়া হয়েছে টেকনিক ফ্রেমটো ফটোগ্রাফি। আলোর কণা কীভাবে চলাফেরা করে, তার ছবি উঠিয়ে স্লো মোশনে দেখা যাবে এর সাহায্যে। আলোর কণা বা ফোটনের গতি সাধারণগুলোর চেয়ে ১০ লাখ গুণ বেশি। আলোর গতিপথ পরিবর্তন করে সেটা রেকর্ড করার জন্য এই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল। এতে ব্যবহার করা হয়েছে কয়েকটি ক্যামেরা, পালস লাইট সোর্স এবং আয়না। বিভিন্ন বস্তু বা তরলের মধ্যে আরও কীভাবে যায়, সেটা রেকর্ড করতে সক্ষম হয়েছেন গবেষকরা।
তারা বলছেন, এটা চিকিত্সা ক্ষেত্রে তো বটেই, সাধারণ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রেও বড় ধরনের সুবিধা এনে দিতে পারে। ফটোগ্রাফির সময় পর্যাপ্ত আলো নিয়ে ততটা মাথা ঘামানো প্রয়োজন হবে না। সেই সঙ্গে এমন দৃশ্য তুলে ধরবে, যা বর্তমানে সম্ভব হচ্ছে না। গবেষক রাসকার মন্তব্য করেছেন, ১০ বছর পর একে মোবাইল ফোনে কল্পনা করুন, দোকানে গিয়ে আপনি মুহূর্তে জানতে পারবেন ফলটি সত্যিকারের পাকা কি না।
এমআইটি’র গবেষকরা একটি ক্যামেরা তৈরি করেছেন, যা আলোর চেয়েও দ্রুতগতিতে কাজ করে। অন্য কথা আলোর গতির ছবি ওঠানো যায় এর সাহায্যে। গাণিতিক হিসেবে সেকেন্ডের ২ ট্রিলিয়ন ভাগের এক ভাগ সময়ে। এর নাম দেয়া হয়েছে টেকনিক ফ্রেমটো ফটোগ্রাফি। আলোর কণা কীভাবে চলাফেরা করে, তার ছবি উঠিয়ে স্লো মোশনে দেখা যাবে এর সাহায্যে। আলোর কণা বা ফোটনের গতি সাধারণগুলোর চেয়ে ১০ লাখ গুণ বেশি। আলোর গতিপথ পরিবর্তন করে সেটা রেকর্ড করার জন্য এই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল। এতে ব্যবহার করা হয়েছে কয়েকটি ক্যামেরা, পালস লাইট সোর্স এবং আয়না। বিভিন্ন বস্তু বা তরলের মধ্যে আরও কীভাবে যায়, সেটা রেকর্ড করতে সক্ষম হয়েছেন গবেষকরা।
তারা বলছেন, এটা চিকিত্সা ক্ষেত্রে তো বটেই, সাধারণ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রেও বড় ধরনের সুবিধা এনে দিতে পারে। ফটোগ্রাফির সময় পর্যাপ্ত আলো নিয়ে ততটা মাথা ঘামানো প্রয়োজন হবে না। সেই সঙ্গে এমন দৃশ্য তুলে ধরবে, যা বর্তমানে সম্ভব হচ্ছে না। গবেষক রাসকার মন্তব্য করেছেন, ১০ বছর পর একে মোবাইল ফোনে কল্পনা করুন, দোকানে গিয়ে আপনি মুহূর্তে জানতে পারবেন ফলটি সত্যিকারের পাকা কি না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন