Sahab Uddin:
কক্সবাজার আবহাওয়া বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হওয়ায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্রবন্দরকে গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আর সমুদ্রে লঘুচাপের প্রভাবে সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজার জেলার শত শত ফিশিং ট্রলার উপকূলে ফিরে এসেছে। গত ৬ দিনের টানা বৃষ্টি, সাগর উত্তাল থাকা, লঘুচাপ ও ৩নং সতর্কতা সংকেত বহাল থাকায় উপকূলের শত শত ট্রলারসহ জেলেরা নিরাপদ আশ্রয়ে জেলার বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে।
কক্সবাজার শহরের ভারুয়াখালি এলাকার মাঝি মোনাফ জানান, সাগরে এখন মাছের সংকট রয়েছে। আগের মতো মাছ মিলছে না। যে সব মাছ পাওয়া যাচ্ছে তার জন্য যেতে সাগরে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত ট্রলার চালাতে হয়। উপকূলের কাছাকাছি এখন আর মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। এতে করে অনেক জেলেই এখন বেকার হয়ে পড়েছেন।
কক্সবাজার শহরের খুরুশকুল এলাকার ট্রলারের মাঝি আবদুল গফুর জানান, দুই মাসের মধ্যেই ৩/৪ টি লঘুচাপ-নিন্মচাপ হয়েছে সাগরে। প্রায় সময় সাগর উত্তাল থাকায় সতর্কতা সংকেত দেওয়া হয়। ফলে জেলেরা আতংকে উপকূলে ফিরে আসেন। কিন্তু বর্ষার এই মওসুমে সাগরে মাছ ধরতে যেতে না পারা ও সাগরে গেলেও মাছ না পাওয়ার কারণে অধিকাংশ জেলে পরিবারে অভাব-অনটন তীব্র হয়ে উঠেছে।
কক্সবাজার জেলা বোট মালিক সমিতির সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম নুরু জানান, সংকেত বহাল থাকায় শত শত ট্রলার উপকূলে নোঙর করেছে। এর পরও অনেক বোটই এখন সাগরে মাছ ধরতে যাচ্ছে। এর মধ্যে ডেলি ফিশিং (দিনে গিয়ে দিনেই ফিরে আসে এমন) করে এমন জেলেরা বেশি যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
কক্সবাজার উপকূলের কয়েক হাজার জেলে চরম র্দূভোগে রয়েছে। এক সপ্তাহ ধরে বৈরী আবহাওয়া ও সাগরে ৩নং সতর্কতা সংকেত বহাল থাকায় সাগরে মাছ ধরতে যেতে পারছে না তারা। তাই চরম আর্থিক সংকটে রয়েছে জেলে পরিবারগুলো।
রোববার সকালে কক্সবাজার শহরের ফিশারীঘাট এলাকার বাঁকখালী নদীতে শত শত ট্রলার তীরে ভিরে আছে। এছাড়া সেন্টমার্টিন, টেকনাফ, উখিয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও পেকুয়া উপকূলে কয়েক হাজার ট্রলার মাছ ধরতে যেতে না পারার কারণে নোঙর দিয়ে রেখে বলে জানা গেছে। কক্সবাজার আবহাওয়া বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হওয়ায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্রবন্দরকে গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আর সমুদ্রে লঘুচাপের প্রভাবে সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজার জেলার শত শত ফিশিং ট্রলার উপকূলে ফিরে এসেছে। গত ৬ দিনের টানা বৃষ্টি, সাগর উত্তাল থাকা, লঘুচাপ ও ৩নং সতর্কতা সংকেত বহাল থাকায় উপকূলের শত শত ট্রলারসহ জেলেরা নিরাপদ আশ্রয়ে জেলার বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে।
কক্সবাজার শহরের ভারুয়াখালি এলাকার মাঝি মোনাফ জানান, সাগরে এখন মাছের সংকট রয়েছে। আগের মতো মাছ মিলছে না। যে সব মাছ পাওয়া যাচ্ছে তার জন্য যেতে সাগরে ১৫ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত ট্রলার চালাতে হয়। উপকূলের কাছাকাছি এখন আর মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। এতে করে অনেক জেলেই এখন বেকার হয়ে পড়েছেন।
কক্সবাজার শহরের খুরুশকুল এলাকার ট্রলারের মাঝি আবদুল গফুর জানান, দুই মাসের মধ্যেই ৩/৪ টি লঘুচাপ-নিন্মচাপ হয়েছে সাগরে। প্রায় সময় সাগর উত্তাল থাকায় সতর্কতা সংকেত দেওয়া হয়। ফলে জেলেরা আতংকে উপকূলে ফিরে আসেন। কিন্তু বর্ষার এই মওসুমে সাগরে মাছ ধরতে যেতে না পারা ও সাগরে গেলেও মাছ না পাওয়ার কারণে অধিকাংশ জেলে পরিবারে অভাব-অনটন তীব্র হয়ে উঠেছে।
কক্সবাজার জেলা বোট মালিক সমিতির সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম নুরু জানান, সংকেত বহাল থাকায় শত শত ট্রলার উপকূলে নোঙর করেছে। এর পরও অনেক বোটই এখন সাগরে মাছ ধরতে যাচ্ছে। এর মধ্যে ডেলি ফিশিং (দিনে গিয়ে দিনেই ফিরে আসে এমন) করে এমন জেলেরা বেশি যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন