মো: শাহাব উদ্দিন
লিঙ্গ বৈষম্য নিয়ে কত কথাই না হয় আমাদের দেশে। পাশ্চাত্যেও কম হয় না। বহু দশক ধরেই চলছে এই বৈষম্য কমানোর আলোচনা, আন্দোলন। খুব একটা পরিবর্তন কি এসেছে কোনও সমাজে? কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া, একজন মেয়ে যে দেশেই অবস্থান করুক না কেন, বিয়ের ব্যাপারে কিন্তু তার পছন্দ একটাই, ‘ধনী বর’।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের গবেষক ক্যাথেরিন হাকিম তার সাম্প্রতিক গবেষণায় এমন চিত্রই দেখতে পেয়েছেন। তার মতে, মেয়েরা আর্থিক বিষয়ে ছেলেদের ওপর নির্ভর করতে চান না, এটা আসলে একটা কল্পকথা ছাড়া আর কিছুই নয়।
ক্যাথেরিন বলেন, সমাজে বহু নারী রয়েছেন যারা এখনো নিজেকে চাকরিজীবীর চেয়ে একজন গৃহকর্ত্রী হিসেবে দেখতেই বেশি পছন্দ করেন।
‘এমন নারীর সংখ্যা অনেক যাদের পছন্দ তাদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ও বেশি উপার্জনকারী পুরুষকে স্বামী হিসেবে দেখতে।’
ক্যাথেরিনের ভাষায়, ‘গত চার দশক ধরে কত প্রচারণাই তো হলো, কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে পুরুষদের ওপর নারীদের নির্ভরতার কোনও পরিবর্তনই হচ্ছে না।’
৫২ পৃষ্ঠার এই গবেষণাপত্রে ক্যাথেরিন আরও বলেন, ‘নিজের চেয়ে একজন বেশি শিক্ষিত ও বেশি অর্থশালী ব্যক্তিকে স্বামী হিসেবে পাওয়ার বাসনা রাখেন ইউরোপের অধিকাংশ নারী।’
শুধু ইউরোপই নয়, ক্যাথেরিন গবেষণা চালিয়েছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। তার মতে, এই প্রবণতা গত কয়েক বছরে অনেক বেড়েছে। ক্যাথেরিন এ বিষয়টি জেনে আরও অবাক হন যে, মেয়েরা এ কথা মনের ভেতর গোপন রাখতেই বেশি পছন্দ করেন।
কেন মেয়েরা ধনী বর পছন্দ করছেন, এ সম্পর্কে কিছু উল্লেখ করেননি গবেষক। তরুণীরা ধনী বৃদ্ধদের বিয়ে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ-আমেরিকায় একটি সাধারণ ঘটনা।
তবে, শুধুই কি মেয়েরা? অতিসম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সংস্ককরণে ম্যানস হেলথ সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, শুধুমাত্র গৃহিনী নয়, আসলে মোটা অংকের রোজগেরে গিন্নিই স্বামীদের বেশি পছন্দ। আর এজন্য তারা ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করতেও প্রস্তুত।
লিঙ্গ বৈষম্য নিয়ে কত কথাই না হয় আমাদের দেশে। পাশ্চাত্যেও কম হয় না। বহু দশক ধরেই চলছে এই বৈষম্য কমানোর আলোচনা, আন্দোলন। খুব একটা পরিবর্তন কি এসেছে কোনও সমাজে? কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া, একজন মেয়ে যে দেশেই অবস্থান করুক না কেন, বিয়ের ব্যাপারে কিন্তু তার পছন্দ একটাই, ‘ধনী বর’।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের গবেষক ক্যাথেরিন হাকিম তার সাম্প্রতিক গবেষণায় এমন চিত্রই দেখতে পেয়েছেন। তার মতে, মেয়েরা আর্থিক বিষয়ে ছেলেদের ওপর নির্ভর করতে চান না, এটা আসলে একটা কল্পকথা ছাড়া আর কিছুই নয়।
ক্যাথেরিন বলেন, সমাজে বহু নারী রয়েছেন যারা এখনো নিজেকে চাকরিজীবীর চেয়ে একজন গৃহকর্ত্রী হিসেবে দেখতেই বেশি পছন্দ করেন।
‘এমন নারীর সংখ্যা অনেক যাদের পছন্দ তাদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ও বেশি উপার্জনকারী পুরুষকে স্বামী হিসেবে দেখতে।’
ক্যাথেরিনের ভাষায়, ‘গত চার দশক ধরে কত প্রচারণাই তো হলো, কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে পুরুষদের ওপর নারীদের নির্ভরতার কোনও পরিবর্তনই হচ্ছে না।’
৫২ পৃষ্ঠার এই গবেষণাপত্রে ক্যাথেরিন আরও বলেন, ‘নিজের চেয়ে একজন বেশি শিক্ষিত ও বেশি অর্থশালী ব্যক্তিকে স্বামী হিসেবে পাওয়ার বাসনা রাখেন ইউরোপের অধিকাংশ নারী।’
শুধু ইউরোপই নয়, ক্যাথেরিন গবেষণা চালিয়েছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। তার মতে, এই প্রবণতা গত কয়েক বছরে অনেক বেড়েছে। ক্যাথেরিন এ বিষয়টি জেনে আরও অবাক হন যে, মেয়েরা এ কথা মনের ভেতর গোপন রাখতেই বেশি পছন্দ করেন।
কেন মেয়েরা ধনী বর পছন্দ করছেন, এ সম্পর্কে কিছু উল্লেখ করেননি গবেষক। তরুণীরা ধনী বৃদ্ধদের বিয়ে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ-আমেরিকায় একটি সাধারণ ঘটনা।
তবে, শুধুই কি মেয়েরা? অতিসম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সংস্ককরণে ম্যানস হেলথ সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, শুধুমাত্র গৃহিনী নয়, আসলে মোটা অংকের রোজগেরে গিন্নিই স্বামীদের বেশি পছন্দ। আর এজন্য তারা ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করতেও প্রস্তুত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন