মো: শাহাব উদ্দিন
তিন টেস্ট সিরিজের এক ম্যাচ বাকি থাকতেই টেস্ট র্যাংকিংয়ের শীর্ষে থাকা ইংল্যান্ডকে পরপর দুই ম্যাচে পরাজিত করে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে পাকিস্তান। আবুধাবির স্পিনযুদ্ধে জয়ী হয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন টেস্টের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকেনি সিরিজ জিতে নিয়েছে তারা। প্রথম টেস্টে ১০ উইকেটে পরাজয়ের পর এবার ইংলিশরা পাকিস্তানের কাছে হারল ৭২ রানে।
ম্যাচটা ছিল একান্তভাবেই স্পিনারদের। পাকিস্তানকে প্রথম ইনিংসে ২৫৭ রানে আটকে ফেলার কৃতিত্বটা নিঃসন্দেহে ইংলিশ স্পিনার সোয়ান-পানেসারের। এরপর কুক-ট্রট-ব্রডের হাফ সেঞ্চুরির পরও মাত্র ৩২৭ রানে ইংল্যান্ডকে আটকে দেন প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের জয়ের নায়ক অফ স্পিনার সাঈদ আজমল।
দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান দল ২১৪ রানে আটকে যায় ইংলিশ স্পিনার মন্টি পানেসারের নৈপুণ্যের কাছে। প্রায় তিন বছর পর টেস্টে ফিরে মন্টি পানেসার ৬২ রানে ৬ উইকেট শিকার করলে ১৪৫ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শেষ করেছিল মিসবাহ উল হক এন্ড কোং।
প্রথম ইনিংসে এই স্পিনারদের বিপক্ষে ৩২৭ রান করা ইংলিশ ব্যাটিং লাইনআপ ধসে পড়ে মাত্র ৭২ রানে। ২৫ রানে ছয়জন ইংলিশ ব্যাটসম্যানের প্রাণ সংহার করে ম্যাচ জয়ের নায়ক স্পিনার আব্দুর রেহমান।
ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের মধ্যে অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস ৩২ এবং ম্যাট প্রায়র ১৮ রান করেন। আর কোনো ব্যাটসম্যানই দুই অংকের কোটা পেরোতে পারেননি। ফলে ৭২ রানের জয় পায় পাকিস্তান।
২৫ রানে ক্যারিয়ার সেরা ৬ উইকেট শিকার করা পাকিস্তানি বাহাতি বোলার আবদুর রেহমান ম্যাচসেরার পুরস্কার পান।
ম্যাচ জয়ের পর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানী অধিনায়ক মিসবাহ উল হক বলেছেন, এই জয়কে বর্ণনা করার কোনো ভাষা আমার জানা নেই। কারণ জয়টা এসেছে টেস্ট র্যাংকিংয়ের এক নম্বর দলের বিপক্ষে।
টেস্ট ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি সর্বনিম্ন স্কোর ইংল্যান্ডের। দ্য ওভালে ১৯৫৪ সালে এবং লাহোরে ১৯৮৭ সালে ১৩০ রানে পাকিস্তানের বিপক্ষে অলআউট হয়েছিল ইংল্যান্ড ।
পরাজয়ের পর হতাশা ব্যক্ত করলেও ইংলিশ অধিনায়ক স্ট্রাউস পাকিস্তানী বোলারদের কৃতিত্ব দিয়ে বলেছেন, তারা যেভাবে খেলেছে তাতে করে জয়টা ওদেরই প্রাপ্য ছিল। শেষ টেস্টটি অনুষ্ঠিত হবে দুবাইয়ে। আগামি ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে তৃতীয় ও শেষ টেস্ট। এই মাঠেই ১০ উইকেটে প্রথম টেস্ট হেরেছিল ইংল্যান্ড।
তিন টেস্ট সিরিজের এক ম্যাচ বাকি থাকতেই টেস্ট র্যাংকিংয়ের শীর্ষে থাকা ইংল্যান্ডকে পরপর দুই ম্যাচে পরাজিত করে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে পাকিস্তান। আবুধাবির স্পিনযুদ্ধে জয়ী হয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন টেস্টের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকেনি সিরিজ জিতে নিয়েছে তারা। প্রথম টেস্টে ১০ উইকেটে পরাজয়ের পর এবার ইংলিশরা পাকিস্তানের কাছে হারল ৭২ রানে।
ম্যাচটা ছিল একান্তভাবেই স্পিনারদের। পাকিস্তানকে প্রথম ইনিংসে ২৫৭ রানে আটকে ফেলার কৃতিত্বটা নিঃসন্দেহে ইংলিশ স্পিনার সোয়ান-পানেসারের। এরপর কুক-ট্রট-ব্রডের হাফ সেঞ্চুরির পরও মাত্র ৩২৭ রানে ইংল্যান্ডকে আটকে দেন প্রথম টেস্টে পাকিস্তানের জয়ের নায়ক অফ স্পিনার সাঈদ আজমল।
দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান দল ২১৪ রানে আটকে যায় ইংলিশ স্পিনার মন্টি পানেসারের নৈপুণ্যের কাছে। প্রায় তিন বছর পর টেস্টে ফিরে মন্টি পানেসার ৬২ রানে ৬ উইকেট শিকার করলে ১৪৫ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শেষ করেছিল মিসবাহ উল হক এন্ড কোং।
প্রথম ইনিংসে এই স্পিনারদের বিপক্ষে ৩২৭ রান করা ইংলিশ ব্যাটিং লাইনআপ ধসে পড়ে মাত্র ৭২ রানে। ২৫ রানে ছয়জন ইংলিশ ব্যাটসম্যানের প্রাণ সংহার করে ম্যাচ জয়ের নায়ক স্পিনার আব্দুর রেহমান।
ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের মধ্যে অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস ৩২ এবং ম্যাট প্রায়র ১৮ রান করেন। আর কোনো ব্যাটসম্যানই দুই অংকের কোটা পেরোতে পারেননি। ফলে ৭২ রানের জয় পায় পাকিস্তান।
২৫ রানে ক্যারিয়ার সেরা ৬ উইকেট শিকার করা পাকিস্তানি বাহাতি বোলার আবদুর রেহমান ম্যাচসেরার পুরস্কার পান।
ম্যাচ জয়ের পর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানী অধিনায়ক মিসবাহ উল হক বলেছেন, এই জয়কে বর্ণনা করার কোনো ভাষা আমার জানা নেই। কারণ জয়টা এসেছে টেস্ট র্যাংকিংয়ের এক নম্বর দলের বিপক্ষে।
টেস্ট ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি সর্বনিম্ন স্কোর ইংল্যান্ডের। দ্য ওভালে ১৯৫৪ সালে এবং লাহোরে ১৯৮৭ সালে ১৩০ রানে পাকিস্তানের বিপক্ষে অলআউট হয়েছিল ইংল্যান্ড ।
পরাজয়ের পর হতাশা ব্যক্ত করলেও ইংলিশ অধিনায়ক স্ট্রাউস পাকিস্তানী বোলারদের কৃতিত্ব দিয়ে বলেছেন, তারা যেভাবে খেলেছে তাতে করে জয়টা ওদেরই প্রাপ্য ছিল। শেষ টেস্টটি অনুষ্ঠিত হবে দুবাইয়ে। আগামি ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে তৃতীয় ও শেষ টেস্ট। এই মাঠেই ১০ উইকেটে প্রথম টেস্ট হেরেছিল ইংল্যান্ড।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন